মুঠোফোনের
অপব্যবহারের ফলে দেশের ৯০ শতাংশ শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষাসহ অন্যান্য পরীক্ষার
ফলাফল অত্যন্ত নিম্নমানের হচ্ছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশনের
সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ।
গতকাল শনিবার রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদের হল রুমে বাংলাদেশ মুঠোফোন এসোসিয়েশন আয়োজিত ‘মুঠোফোন ও ইন্টারনেটের অপব্যবহারে আজ তরুণ প্রজন্ম ও সমাজ ব্যবস্থা ধ্বংসের সম্মুখীন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারোয়ার আলম, ন্যাশনালিষ্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) সভাপতি শেখ শওকত হোসেন নিলু এবং প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম ফিরোজসহ অন্যান্য কলাকুশলী।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মুঠোফোন ও ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় দেশের তরুণ-তরুণীদের মধ্যে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। ফলে দেশের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী তাদের পরীক্ষায় অকৃতকার্য হচ্ছে। যদিও জাতীয় পরীক্ষায় তাদের ফলাফল ভালো আসছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এর প্রভাবে ছেলে-মেয়েদের দিনে দিনে মেধা লোপ হচ্ছে।
তথ্য প্রযুক্তি খাত থেকে দেশে বর্তমানে প্রায় ৪ শতাংশ জিডিপি অর্জিত হয়। আর এ খাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ কোটি এবং মুঠোফোন ব্যবহারকারী প্রায় ৮ কোটি। তিনি বলেন, দেশের এই বিপুল জনসংখ্যাকে যদি সঠিকভাবে তথ্য প্রযুক্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয় তাহলে এ খাত থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন করা সম্ভব হবে।
সারোয়ার আলম বলেন, ছেলে-মেয়েদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির জন্যে আমাদেরকেই কাজ করতে হবে। এর জন্যে প্রধান দ্বায়িত্ব হচ্ছে পরিবারের। ছেলে-মেয়েদের সঠিকভাবে পরিচালনার জন্যে পরিবারকেই বেশি ভূমিকা রাখতে হবে।
শওকত হোসেন নিলু বলেন, ছোটো বেলা থেকেই ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টি করা দরকার। কিন্তু আমাদের দেশে মুটোফোন এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার সহজলভ্য হওয়ায় তাদের মধ্যে এর সঠিক ব্যবহার কমে গেছে। ফলে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টি হচ্ছে না। এর প্রভাবে সমাজ থেকেও সামাজিকতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ উটে যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
গতকাল শনিবার রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদের হল রুমে বাংলাদেশ মুঠোফোন এসোসিয়েশন আয়োজিত ‘মুঠোফোন ও ইন্টারনেটের অপব্যবহারে আজ তরুণ প্রজন্ম ও সমাজ ব্যবস্থা ধ্বংসের সম্মুখীন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারোয়ার আলম, ন্যাশনালিষ্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) সভাপতি শেখ শওকত হোসেন নিলু এবং প্রকৌশলী সৈয়দ হাসান ইমাম ফিরোজসহ অন্যান্য কলাকুশলী।
মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, মুঠোফোন ও ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় দেশের তরুণ-তরুণীদের মধ্যে এর ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। ফলে দেশের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী তাদের পরীক্ষায় অকৃতকার্য হচ্ছে। যদিও জাতীয় পরীক্ষায় তাদের ফলাফল ভালো আসছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এর প্রভাবে ছেলে-মেয়েদের দিনে দিনে মেধা লোপ হচ্ছে।
তথ্য প্রযুক্তি খাত থেকে দেশে বর্তমানে প্রায় ৪ শতাংশ জিডিপি অর্জিত হয়। আর এ খাতে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে ৬ কোটি এবং মুঠোফোন ব্যবহারকারী প্রায় ৮ কোটি। তিনি বলেন, দেশের এই বিপুল জনসংখ্যাকে যদি সঠিকভাবে তথ্য প্রযুক্তি নিশ্চিত করা সম্ভব হয় তাহলে এ খাত থেকে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ জিডিপি অর্জন করা সম্ভব হবে।
সারোয়ার আলম বলেন, ছেলে-মেয়েদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির জন্যে আমাদেরকেই কাজ করতে হবে। এর জন্যে প্রধান দ্বায়িত্ব হচ্ছে পরিবারের। ছেলে-মেয়েদের সঠিকভাবে পরিচালনার জন্যে পরিবারকেই বেশি ভূমিকা রাখতে হবে।
শওকত হোসেন নিলু বলেন, ছোটো বেলা থেকেই ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টি করা দরকার। কিন্তু আমাদের দেশে মুটোফোন এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার সহজলভ্য হওয়ায় তাদের মধ্যে এর সঠিক ব্যবহার কমে গেছে। ফলে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টি হচ্ছে না। এর প্রভাবে সমাজ থেকেও সামাজিকতা এবং ধর্মীয় মূল্যবোধ উটে যাবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।